Primary Assistant Teacher Job Circular 2019 Related Notice

Primary Job Circular 2019 Related Notice. Primary Assistant Teacher Job Exam Date Admit Card. Primary Assistant Teacher Job Exam Date. Primary Assistant Teacher Job Exam Date published. Primary Assistant Teacher is now a attractive job circular in Bangladesh. Primary Assistant Teacher Job Circular Related Notice and all information is found my website below Jobs BD Latest Update – Latest Update of Job Circular of Bangladesh.

 

জানা গেছে, সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ ধাপে ২৬ হাজার ৩৬৬ শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। ফলে প্রতিটি বিদ্যালয়ে একজন করে শিক্ষক নিয়োগ পাবেন। এ নিয়োগ কার্যক্রম থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নারী-পুরুষ উভয়ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক বা ডিগ্রি পাস বাধ্যতামূলক।

বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিদ্যালয়) মো. বদরুল হাসান বাবুল জাগো নিউজকে বলেন, প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শেষে নভেম্বরে প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ে ২৬ হাজার ৩৬৬ শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হবে। নভেম্বরের মাঝামাঝি এ নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রাইমারী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০ এখানে দেওয়া হবে।

প্রাক-প্রাথমিকে ২৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নভেম্বরে

অতিরিক্ত সচিব বলেন, দেশের ৬৫ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই আলোকে প্রথম ধাপে এ স্তরে ২৬ হাজারের বেশি নিয়োগ দেয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পদ সৃজনের প্রস্তাব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে সচিব কমিটিতে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন হওয়ার পর তা মন্ত্রিপরিষদ সভায় পাঠানো হবে। অনুমোদন সংক্রান্ত কার্যক্রম অক্টোবরের মধ্যে শেষ হবে। নভেম্বরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকের পদ সৃজন করে নিয়োগ দেয়া হবে।

More About 26th Thousand new vacancy in Primary Govt School

জানা গেছে, সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ ধাপে ২৬ হাজার ৩৬৬ শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। ফলে প্রতিটি বিদ্যালয়ে একজন করে শিক্ষক নিয়োগ পাবেন। এ নিয়োগ কার্যক্রম থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নারী-পুরুষ উভয়ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক বা ডিগ্রি পাস বাধ্যতামূলক।

বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিদ্যালয়) মো. বদরুল হাসান বাবুল জাগো নিউজকে বলেন, প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শেষে নভেম্বরে প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ে ২৬ হাজার ৩৬৬ শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু হবে। নভেম্বরের মাঝামাঝি এ নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রাইমারী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০ এখানে দেওয়া হবে।

প্রাক-প্রাথমিকে ২৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নভেম্বরে

অতিরিক্ত সচিব বলেন, দেশের ৬৫ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই আলোকে প্রথম ধাপে এ স্তরে ২৬ হাজারের বেশি নিয়োগ দেয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পদ সৃজনের প্রস্তাব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে সচিব কমিটিতে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে অনুমোদন হওয়ার পর তা মন্ত্রিপরিষদ সভায় পাঠানো হবে। অনুমোদন সংক্রান্ত কার্যক্রম অক্টোবরের মধ্যে শেষ হবে। নভেম্বরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকের পদ সৃজন করে নিয়োগ দেয়া হবে। 

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের আওতায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৬১ হাজার ১৬৬ জন শিক্ষকের পদ সৃজন করা হবে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। বৃহস্পতিবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির (পিইডিপি-৪) প্রথম যৌথ বার্ষিক পর্যালোচনা সভায় এ কথা জানানো হয়।

পর্যালোচনা সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেনের সভাপতিত্বে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা পাঁচটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী- এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), জাপান আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (জাইকা), জাতিসংঘ শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) এবং বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। বৃহস্পতিবার ছিল সমাপনী সভা।

যৌথ বার্ষিক পর্যালোচনা সভার এ কর্মসূচিতে গত এক বছরে হাতে নেয়া বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করা হয়। এতে খাতওয়ারি পর্যালোচনা, ষাণ্মাসিক পর্যালোচনা, হিসাব নিরীক্ষণ পর্যালোচনা, পরিবেশ ও সামাজিক নিরাপত্তা বিধান এবং বার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও পর্যালোচনা করা হয়।

সভায় বলা হয়; পিইডিপি-৪ প্রকল্প যথাযথ গতিতে এগিয়ে চলছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) এবং জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর (ডিপিএইচই) কর্মসূচিতে পূর্ত, অবকাঠামো ও প্রকৌশলগত সহযোগিতা করছে।

পর্যালোচনা সভায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের প্রশাসনিক বিভাগের আলোচনায় জানা যায়, কর্মসূচির আওতায় চলতি (২০১৯-২০) অর্থবছর ৬১ হাজার ১৬৬ জন শিক্ষকের পদ সৃজন করা হবে। চলতি বছর ডিসেম্বরের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। এ সংক্রান্ত পরিকল্পনা ইতোমধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে।

এছাড়া পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের আলোচনায় জানা যায়, গত অর্থবছর (২০১৮-১৯) সারাদেশে দুর্যোগকালীন সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৫২৩টি বিদ্যালয়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। চলতি অর্থবছর তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ বিদ্যালয় পর্যায়ে মাল্টিমিডিয়া শ্রেণিকক্ষসমূহে ২৬ হাজার আইসিটি প্যাকেজ বিতরণ করবে।

পর্যালোচনা সভায় চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির পাঁচটি বিষয় নিয়ে গ্রুপ ডিসকাশন হয়। এগুলো হচ্ছে- প্রাথমিক শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণ, ন্যায়সঙ্গত অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ, ব্যবস্থাপনা ও সুশাসন, অর্থ ও ক্রয় ব্যবস্থাপনা এবং সুষ্ঠু সমন্বয় ও অংশীদারিত্ব।

 

সমাপনী বক্তব্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আকরাম-আল-হোসেন বলেন, চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি সবার সহযোগিতায় বাস্তবায়িত হবে। এ কর্মসূচির মূল লক্ষ্যই হলো প্রি-প্রাইমারি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত সব শিশুর মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণ।

উল্লেখ্য, পাঁচ বছর মেয়াদি চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি সরকারের নেয়া প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে সর্ববৃহৎ উদ্যোগ। ২০১৮ সালের জুলাই মাস থেকে কর্মসূচিটি শুরু হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ কর্মসূচি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর দ্বারা বাস্তবায়ন করছে।

 

Check Also

corona virus update

বাংলাদেশে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ১৬০২ জনের দেহে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এবং গত ২৪ …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *